Bollywood

Arijit Singh: এতটাই নরম মনের মানুষ!নিজের পুরনো স্কুলের পরিচালন সমিতির দায়িত্ব অরিজিৎ সিং নিলেন ঘরোয়া জামাকাপড়ে, তুললেন সবার সাথে সেলফি

বর্তমানে বাংলা তথা গোটা ভারতবর্ষের একজন জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী হলেন অরিজিৎ সিং। যেই মুহূর্তে মুম্বাইয়ের একজন নামকরা সেলিব্রেটি বা গায়ক। তবে আদতে তিনি কিন্তু এই বাংলারই সন্তান। মুর্শিদাবাদের জিয়াগঞ্জের একজন বাঙালি ছেলে। যার এই মুহূর্তে গোটা ভারতবর্ষ তথা বিদেশের মাটিতেও অগুন্তি ভক্ত। নিজের কণ্ঠস্বরে মুগ্ধ করেছেন কোটি কোটি মানুষকে। তবে যেমন তার গান নিয়ে প্রশংসা হয় তেমন মানুষ হিসাবেও অরিজিৎকে নিয়ে প্রায় সই প্রশংসা লেগে থাকে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

বাংলার সন্তান এখন দেশ-বিদেশে যতই খ্যাতি পাক না কেন সে কিন্তু এই বাংলার মাটি ছেড়ে কোথাও যায়নি। এখনো তাকে মুর্শিদাবাদের জিয়াগঞ্জে একটা স্কুটি নিয়ে ঘুরতে দেখা যায় মাঝেমধ্যেই। এমনকি নিজের ছেলেকে বহরমপুরের একটি স্কুলে স্কুটিতে বসিয়ে স্কুলে পড়াতেও দিতে যান তিনি। একদম গ্রাম বাংলার সাদামাটা জীবনযাপন করেন অরিজিত। তাকে দেখলে বোঝা যায় না আদতে সে একজন এত বড় সেলিব্রেটি।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Arijit Singh (@arijitsingh)

তার এই সাদামাটা জীবনযাপন সবসময়ই সোশ্যাল মিডিয়ায় চর্চার কেন্দ্র বিন্দু হয়েছে। তার জীবনের স্ট্রাগলের শুরুর দিনটা তিনি ঠিক যেমন ছিলেন আজকে খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছেও সেই একই রকম থেকে গেছেন এই জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী। তার কন্ঠে জাদুর ভক্ত দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে রয়েছে প্রচুর। তারা সবাই মুগ্ধ হন এই মানুষটার সাদা-সরল জীবন নিয়ে।

তবে সবকিছু নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় চর্চায় থাকলেও সম্প্রতি তিনি আরও একটি মহৎ কাজের জন্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় চর্চার কেন্দ্রবিন্দু হয়েছেন।

সম্প্রতি, জিয়াগঞ্জ রাজা বিজয় সিং বিদ্যামন্দির, স্কুল যেখানে তিনি পড়াশোনা করেছেন সেই স্কুলেরই পরিচালন সমিতির সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছেন অরিজিৎ সিং। আর কিছু দিন আগে স্কুলে গিয়েছিলেন পরিকাঠামো নিয়ে আলোচনা করতে। আর সেইদিনই এই জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী তথা স্কুলের প্রাক্তনীকে কাছে পেয়ে সেলফি তুলতে চেয়েছেন সকল শিক্ষক শিক্ষিকারা। আর তাদের প্রত্যেককে এই সুযোগ দিয়েছেন অরিজিত। তার ভিডিও এই মুহূর্তে সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল। আবার যিনি এই ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়াতে দিয়েছেন তিনি সবকিছুটা ক্যাপশনে ব্যাখ্যা করে আরো লিখেছেন ‘একজন ন্যাশনাল সেলিব্রিটি হয়েও সময় বার করে প্রতি মাসে নিজের স্কুলে পৌঁছে যান অরিজিৎ। এবং তাঁর অর্থেই শুরু হয়েছে স্কুলের নানান প্রকল্প। ‘

Nira