Didi No 1: গলায় হয়েছে টিবি! রচনা ব্যানার্জীর সামনে কেঁদে কেঁদে বললেন মহিলা! “RIP মেডিকেল সাইন্স”, হেসে কুটিকুটি দর্শক

জি বাংলার একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় রিয়ালিটি শো হল সঞ্চালিকা রচনা ব্যানার্জীর ‘দিদি নম্বর ওয়ান’। প্রায় দশ বছরের বেশি সময় ধরে টিভির পর্দায় দারুন ভাবে জনপ্রিয়তা অর্জন করে আসছে এই রিয়ালিটি শো। সাধারণ মানুষ থেকে ছোট পর্দা এবং বড় পর্দার অনেক তারকারা আসেন এখানে প্রতিযোগী হিসেবে । তারা নিজেদের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে নানা রকম কথা বলেন সঞ্চালিকা রচনা ব্যানার্জীর সঙ্গে।

প্রসঙ্গত রচনা ব্যানার্জীর টলিউডের একজন বিখ্যাত অভিনেত্রী, তবে তিনি বহুদিন হয়ে গেল তিনি অভিনয় জগত থেকে দূরে সরে গেছেন। তবে জি বাংলার ‘দিদি নম্বর ওয়ান’ এর মধ্য দিয়ে তিনি ছোট পর্দার দর্শকদের কাছে একেবারে ঘরের মানুষ হয়ে উঠেছেন। তার সাথে অনায়াসে নিজের জীবনের নানা রকম কথা ভাগ করে নেন তারকা থেকে সাধারণ মানুষ।

এত বছর বাঙালির ড্রয়িং রুমে বিকেল পাঁচটা মানেই দিদি নম্বর ওয়ান খুবই পরিচিত একটি রিয়েলিটি শো হয়ে উঠেছে। এমন এখানে বহু মহিলারা আসেন যারা জীবনে অনেক ঘাত প্রতিঘাত পেরিয়ে একটা পর্যায়ে পৌঁছেছেন। আর সেই সব গল্প এই রিয়ালিটি শো এর মঞ্চে এসে ভাগ করে নেন তারা। তবে কিছুদিন আগেই এই রিয়ালিটি শো নিয়ে এক চরম অভিযোগ উঠেছিল। সোশ্যাল মিডিয়াতে এক ব্যক্তি অভিযোগ করেন যে দিদি নম্বর ওয়ান এর মঞ্চে পুরুষদেরকে শুধু শুধুই দোষারোপ করা হয়। অর্ধেক গল্প শুনে পুরুষদেরকে সমাজের চোখে খারাপ করছে এই রিয়ালিটি শো।

যা নিয়ে রীতিমতো হৈচৈ বেধে গিয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়াতে। তবে এবার দিদি নম্বর ওয়ান সকলের চর্চার বিষয়বস্তু হলো এক অন্য কারণে। সম্প্রতি এই রিয়ালিটি শো এর একটি পর্বের কিছুটা অংশ সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল হয়েছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে এক মহিলা তার শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে কথা বলছে। এই পর্যন্ত সব ঠিক ছিল, কিন্তু তারপরেই যখন তিনি একের পর এক অসুস্থতার কথা বলতে শুরু করলেন সেই কথার সঙ্গে মেডিকেল সাইন্স এর কোন রকম মিল খুঁজে পাননি নেটিজেনরা।

তিনি জানান যে তার গলার মধ্যে টিবি হয়েছে। এছাড়া কিছুদিনের মধ্যেই তার পুরো শরীর প্যারালাইসিস হয়ে গিয়েছিল তারপরে আবার নাকি তার হাত পা বেঁকে গিয়েছিল। তার একের পর এক অসুস্থতার নাম শুনে রীতিমতো হেসে গড়াগড়ি খাচ্ছেন নেটিজেনরা। এই মুহূর্তে সোশ্যাল মিডিয়ার ভাইরাল হয়েছে এই ভিডিও। যার ফলে জি বাংলার দিদি নম্বর ওয়ান এখন তুমুল ট্রোল সোশ্যাল মিডিয়াতে।