Tollywood

Ankush Oindrila: সত্যিই এই বছরেই বিয়ে! প্রথম আইবুড়ো ভাত খেলেন অঙ্কুশ-ঐন্দ্রিলা! দেখুন মন ভরানো ছবি

বলা হয়ে থাকে টলিউডের (Tollywood) অন্যতম রোম্যান্টিক কাপল তাঁরা। একসঙ্গে তাঁরা পার করেছেন সুদীর্ঘ ১০ বছর। তবে কবে  তাঁরা বিয়ে করবেন সেই নিয়ে কৌতূহলী তাঁদের ভক্তরা। অভিনেত্রী ঐন্দ্রিলা সেন (Oindrila Sen) জানিয়েছিলেন, ২০২১-র শেষে ডিসেম্বরে বিয়ে করার পরিকল্পনা রয়েছে। যদিও সেই ঘটনা বাস্তবায়িত হয়নি। এই বছরে হয়ত আইনত বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে পারেন তাঁরা বলে শোনা যাচ্ছে।

তাঁদের প্রেম নিয়ে চর্চা বহুদিনের। কিছুদিন আগেই তাঁরা একযোগে ঘোষণা করেছেন, লাভ ম্যারেজ হতে চলেছে খুব শীঘ্রই। এপ্রিলেই সুসম্পন্ন হতে চলেছে বিয়ে। অঙ্কুশের সঙ্গে ইতিমধ্যেই সিনেমায় অভিনয় করেছেন ঐন্দ্রিলা। তবে ফের একবার জুটি বাঁধতে চলেছেন তাঁরা। আর আগামী ১৪ই এপ্রিল অর্থাৎ নববর্ষের দিন মুক্তি পেতে চলেছে অঙ্কুশ-ঐন্দ্রিলা অভিনীত সিনেমা লাভ ম্যারেজ। প্রচারও রয়েছে ভিন্নতা।

গত ফেব্রুয়ারিতে অঙ্কুশের একটি পোস্ট ঘিরে তোলপাড় হয়l অঙ্কুশ লিখেছিলেন, প্রেম থাকলেও, তাঁদের বিয়ে নাও হতে পারে। আর তারপর থেকেই সকলের প্রশ্ন এ কেমন সিদ্ধান্ত। এতদিন ধরে প্রেম করেছ যখন তখন বিয়ে কেন করবে না?

তবে পরে জানা যায়, এটি সিনেমা প্রচারের অংশ মাত্র। এই সিনেমায় রয়েছেন সোহাগ সেন, রঞ্জিত মল্লিক ও অপরাজিতা আঢ্য। আর এবার বিয়ের আগে প্রথম আইবুড়ো ভাত খেয়ে নিলেন এই তারকা জুটি। কে খাওয়ালেন তাঁদের আইবুড়ো ভাত? আসলে বাংলার জনপ্রিয় ইউটিউবার সৌম্য ঘোষ ও তাঁর স্ত্রী, মা এলাহি আয়োজনে পঞ্চব্যাঞ্জন রান্না করে খাওয়ালেন তাঁদের। ‘জিরো ওয়াট’ নামে জনপ্রিয় একটি ইউটিউব চ্যানেল চালান সৌম্য। সেখানেই, ভাত, ডাল, মাছ, পাতুরি, বিরিয়ানি, মিষ্টিতে এলাহি আয়োজন করে এই তারকা যুগলকে খাওয়ান তাঁরা। সঙ্গে দেদার আড্ডা, মজা। দুজনকেই ধান, দূর্বা দিয়ে আশীর্বাদ করেন সৌম্যর মা।

উল্লেখ্য, বিয়ের গুঞ্জনের মাঝেই জোরদার কাজ করে চলেছেন অভিনেত্রী ঐন্দ্রিলা সেন।‌ উল্লেখ্য,বড় পর্দা এবং ছোট পর্দায় অভিনয়ের পর, ওটিটি’তেও পা রেখেছেন এই অভিনেত্রী। ইতিমধ্যেই জি ফাইভে ‘শ্বেতকালী’ নামক একটি ওয়েব সিরিজে মূল চরিত্রে অভিনয় করছেন ঐন্দ্রিলা।‌ আর এবার সিনেমার জন্য জোরদার প্রমোশন করে চলেছেন অঙ্কুশ-ঐন্দ্রিলা‌। সৌম্য ঘোষের বাড়িতে আসাও এই প্রমোশনের অংশ বিশেষ।

Rimi Datta

রিমি দত্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর। কপি রাইটার হিসেবে সাংবাদিকতা পেশায় চার বছরের অভিজ্ঞতা।