Entertainment

জি কাকুর হাত ধরে সকলের সামনে এল বোধিসত্ত্ব,সঙ্গে থাকল তার আজব বোধবুদ্ধি! বাস্তবে কে এই বোধিসত্ত্ব? জানুন কে এই শিশুশিল্পী

কাছে বিনোদনের আরেকটা জায়গা হল বাংলা সিরিয়াল। বহু মানুষ সারা দিনের ক্লান্তির পর মন জুড়াতে বসেন এই সিরিয়াল দেখে। তবে মানুষের চাহিদা অনুযায়ী ধীরে ধীরে পাল্টেছে সিরিয়ালের বিষয়বস্তু এবং সেই বিষয়বস্তুকে সামনে তুলে ধরার ধরন।

সেখানে বাংলা সিরিয়াল গণিতের বিভিন্ন সামাজিক বিষয়বস্তু এখন সেই জায়গায় এসেছে সাংসারিক কূটকচালি বিশেষ করে শাশুড়ি-বৌমার ঝগড়া, কীভাবে অন্যের উন্নতিতে বাধা দেওয়া যায়, পর’কীয়া এমন সব বিষয়। তবে এগুলি দেখেই আজকাল টিআরপি বাড়ানো হচ্ছে ধারাবাহিকগুলির। তাই মানুষ মুখে নানা রকম কথা বললেও আসলে যে এই বিষয়বস্তুগুলিতে লাভ হচ্ছে সিরিয়াল নির্মাতাদের সেটা তাঁরা বুঝে গেছেন।

একের পর এক নতুন ধারাবাহিক আনা হচ্ছে বাংলা চ্যানেলগুলিতে। এবার একেবারে অন্য ধারার বিষয়বস্তু নিয়ে আসছে “বোধিসত্ত্বের বোধবুদ্ধি”। জি বাংলায় খুব তাড়াতাড়ি শুরু হবে এই ধারাবাহিক। মাত্র ৮ বছরের একটি ছেলে কিন্তু বুদ্ধিতে যেকোনো প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ হেরে যাবে তার কাছে। তাই তাকে সামলাতে গিয়ে বাবা-মাও হিমশিম খেয়ে যাচ্ছে। এটাই হলো গল্পের বিষয়বস্তু।

ধারাবাহিকে শিশুশিল্পী হিসেবে এসেছে রায়ান গুহ নিয়োগী। বোধিসত্ত্বর মায়ের ভূমিকায় রয়েছেন সোনালী চৌধুরী এবং বাবার ভূমিকায় বিশ্বনাথ বসু। সম্রাট মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন প্রেম বা পারিবারিক দিক থেকে যে সরে আসা হচ্ছে এমনটা নয়। বরাবরই মানুষকে নতুন কিছু উপহার দিতে চায় জি বাংলা। তাই এই নতুন ভাবনা।

পর্দায় যেমন পাকা বোধ বুদ্ধিওয়ালা মানুষ যেমন বাস্তবেও কি একইরকম রায়ান? সত্যি রায়ান এমনটাই, জানালেন তার মা মৌমিতা। ছেলের ভীষণ বুদ্ধি। এর পাশাপাশি ও কবিতা বলতে এবং নাচ করতে খুব ভালবাসে।

দ্বিতীয় শ্রেণীতে পড়ে রায়ান। নাটক করতে পারে ভালো। রায়ানের কবিতা পাঠের একটি ভিডিও পোস্ট করেন তার মা। সেটা দেখেই পছন্দ হয়েছে চ্যানেলের কোনো এক কর্মীর। তারপরেই অডিশনে ডাকা হয় রায়ানকে।

Piya Chanda